এনিগমা মাল্টিমিডিয়া একটি স্বপ্ন

এনিগমা মাল্টিমিডিয়া একটি স্বপ্ন

এনিগমা মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের চেয়ারম্যান শেখ রায়হান আহমেদ বলেছেন, ‘মিডিয়ার অপরিহার্যতা আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছে দেশ, দেশের বিশেষ তরুণ প্রজন্মের জন্য কিছু করার। এনিগমা মাল্টিমিডিয়া লিমিটেড একটি স্বপ্ন। এই স্বপ্নবীজ রোপিত হয়েছিল ২০২২ সালের ২ এপ্রিল। সেই বীজ অঙ্কুরিত হয়ে এখন চারাগাছ। আমি আনন্দিত ও গর্বিত যে, এনিগমা নামের চারাগাছটি একটি দলগত প্রচেষ্টা ও তাদের যত্ন-পরিচর্যায় ইতোমধ্যে এক বছর সুন্দরভাবে অতিক্রম করেছে।’

সোমবার (২৪ জুলাই) বেলা ২টায় রাজধানীর গুলশানের পুলিশ প্লাজায় এনিগমা মাল্টিমিডিয়া কার্যালয়ে জাতীয় পর্যায়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমের বিনোদন সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

শেখ রায়হান আহমেদ বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে ডিজিটাল প্রযুক্তির সহযোগিতা ছাড়া উন্নত জীবনযাপন প্রায় অসম্ভব। বিশ্বজুড়ে ডিজিটাল প্রযুক্তির এই উৎকর্ষের সময়ে এনিগমা মাল্টিমিডিয়া সে ক্ষেত্রেই অবদান রাখা এবং নিজেদের একটি অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অভিপ্রায় নিয়ে যাত্রা শুরু করে।’

এ সেক্টরে এনিগমা উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি অর্জন করবে বলে প্রত্যাশা করেন তিনি। তবে এ ধরনের কার্যক্রমকে আরো দর্শকবান্ধব করে দেশ ও দেশের বাইরে ছড়িয়ে দিতে সকলের একসঙ্গে কাজ করার বিকল্প নেই। পাশাপাশি গণমাধ্যমের সহযোগিতারও বিকল্প নেই। একইসঙ্গে এক্ষেত্রে গণমাধ্যমের পরামর্শ ও সম্পৃক্ততাও একান্ত কাম্য বলে মনে করেন শেখ রায়হান আহমেদ।

প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ জাহিন আহমেদ বলেন, ‘এক বছরে এনিগমা মাল্টিমিডিয়া লিমিটেডের অনেকগুলো চ্যালেঞ্জই ছিল। এর মধ্যে প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল মানবসম্পদ উন্নয়ন। একটি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন একটা ভালো কর্মীবাহিনী গড়ে তোলা এবং ধীরে ধীরে সবাই একসঙ্গে কাজ করা। আমরা শেষ পর্যন্ত একটি কর্মী বাহিনী গড়ে তুলতে পেরেছি। অর্থাৎ চ্যালেঞ্জটা আমরা ওভারকাম করতে পেরেছি। আমরা এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে ভবিষ্যতে আমরা কাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য দৃঢ় সংকল্প নিয়ে দৃপ্তপদে এগিয়ে যাব। প্রতিষ্ঠাকালীন অঙ্গীকার বাস্তবায়নে বিদ্যমান সংকটগুলো কাটিয়ে উঠে উত্তরোত্তর নতুন সৃজনশীলতার পথ ধরে কাক্সিক্ষত লক্ষ্য অর্জনে চেষ্টা অব্যাহত থাকবে আমাদের। আমাদের যাত্রায় আপনাদের সহযোগিতা ও পরামর্শ প্রত্যাশা করছি।’

এর আগে মতবিনিময় সভার শুরুতে স্বাগত বক্তব্যে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহমিদুল ইসলাম বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তির এই উৎকর্ষের যুগে আমরা চেষ্টা করছি একটি প্রফেশনাল মাল্টিমিডিয়া কোম্পানি তৈরি করতে; যে মাল্টিমিডিয়া ৩৬০ ডিগ্রি সাপোর্ট দিতে পারে। আমরা তরুণ প্রজন্মের উদীয়মান শিল্পীদের নিয়ে ‘আজ গানের দিন’ নামে একটি অনুষ্ঠান সম্প্রচার করেছি যেটি অলনাইন প্ল্যাটফর্মে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ‘একাত্তরের এই দিনে’, ‘আমাদের বইমেলা’, ‘অগ্নিঝরা মার্চ’। এ ছাড়াও ‘শুভযাত্রা’, ‘বাবা দিবস’, ‘মা দিবস’, ‘শিশু দিবস’, ‘বন্ধু দিবস’সহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন ভিত্তিক অনুষ্ঠান সম্প্রচার ও স্ট্যাটিক প্রচার করেছি আমরা। আমরা আশা করি, আমাদের এই ছোট ছোট সাফল্যগুলোই এক সময় বড় সাফল্য হবে।’

সাম্প্রতিক নিউজ
ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই
ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই
গণমাধ্যমের সঙ্গে এনিগমার মতবিনিময়
‘প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই’
‘ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই’
ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই
ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই
মতবিনিময় সভায় এনিগমার চেয়ারম্যান: ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই
ডিজিটাল প্রযুক্তির উৎকর্ষে গণমাধ্যমের সহযোগিতার বিকল্প নেই